রোযাদারের জন্য চুমু খাওয়ার অনুমতি ও কঠোর……(হাদিস-2)

আস্সালামু আলাইকুম…কেমন আছেন সবাই সামনে রোজা আর প্রতেক মুসলমানে উচিত রোজা রাখা…..আর তাই আজ নিয়ে আসলাম ইমাম মালেক (রাঃ) এর মুয়াত্তায়ে মালেক হাদিস সরিফের রোজা অংশ নিয়ে….আর রোজা র অদ্ধয় শুরু 617 নং থেকে….। এবং হাদিসের মান ও দেখে নিতে পারবেন….  তো চলুন শুরু করি..পরের পর্ব থেকে….

৬২৯

– حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَجُلًا قَبَّلَ امْرَأَتَهُ وَهُوَ صَائِمٌ فِي رَمَضَانَ فَوَجَدَ مِنْ ذَلِكَ وَجْدًا شَدِيدًا فَأَرْسَلَ امْرَأَتَهُ تَسْأَلُ لَهُ عَنْ ذَلِكَ فَدَخَلَتْ عَلَى أُمِّ سَلَمَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَذَكَرَتْ ذَلِكَ لَهَا فَأَخْبَرَتْهَا أُمُّ سَلَمَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقَبِّلُ وَهُوَ صَائِمٌ فَرَجَعَتْ فَأَخْبَرَتْ زَوْجَهَا بِذَلِكَ فَزَادَهُ ذَلِكَ شَرًّا وَقَالَ لَسْنَا مِثْلَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اللهُ يُحِلُّ لِرَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا شَاءَ ثُمَّ رَجَعَتْ امْرَأَتُهُ إِلَى أُمِّ سَلَمَةَ فَوَجَدَتْ عِنْدَهَا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا لِهَذِهِ الْمَرْأَةِ فَأَخْبَرَتْهُ أُمُّ سَلَمَةَ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَلَا أَخْبَرْتِيهَا أَنِّي أَفْعَلُ ذَلِكَ فَقَالَتْ قَدْ أَخْبَرْتُهَا فَذَهَبَتْ إِلَى زَوْجِهَا فَأَخْبَرَتْهُ فَزَادَهُ ذَلِكَ شَرًّا وَقَالَ لَسْنَا مِثْلَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اللهُ يُحِلُّ لِرَسُولِهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا شَاءَ فَغَضِبَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ وَاللهِ إِنِّي لَأَتْقَاكُمْ لِلَّهِ وَأَعْلَمُكُمْ بِحُدُودِهِ.

আতা ইবনু ইয়াসার (রা) থেকে বর্ণিতঃ

এক ব্যক্তি রমযান মাসে রোযা অবস্থায় তাঁর স্ত্রীকে চুমু খেলেন এবং এতে খুবই অনুতপ্ত হলেন। অতঃপর এই বিষয়ে প্রশ্ন করার জন্য তাঁর স্ত্রীকে পাঠালেন। সে নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহধর্মিনী উম্মে সালমা (রা)-এর কাছে গেল এবং সেই বিষয় তাঁর কাছে উল্লেখ করল। উম্মে সালমা (রা) তাকে বললেন, রোযা অবস্থায় রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ও চুমা দিয়ে থাকেন। সে তার স্বামীর কাছে ফিরে এসে এই খবর তাকে জানাল। কিন্তু তাঁর পেরেশানী আরো বৃদ্ধি পেল। তিনি বললেন, আমরা রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মত নই। আল্লাহ্ তাঁর রাসূলের জন্য যা ইচ্ছা হালাল করেন। তারপর তাঁর স্ত্রী পুনরায় উম্মে সালমা (রা)-এর কাছে গেল। (এবার) উম্মে সালমা (রা)-এর নিকট রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পেল। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, এই স্ত্রীলোকটির ব্যাপার কি ? উম্মে সালমা (রা) তাকে বিষয়টি জানালেন। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, আমিও এটা করি, তুমি এই স্ত্রীলোককে এই খবর দাওনি কেন ? উম্মে সালমা (রা) বললেন, আমি তাকে এই খবর দিয়েছি। অতঃপর তার স্বামীর কাছে গিয়ে সেই খবর বলেছে। এতে তাঁর চিন্তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তিনি বলেছেন, আমরা রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মত নই। আল্লাহ্ তাঁর রাসূলের জন্য ইচছা হালাল করেন। এটা শুনে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রাগান্বিত হলেন এবং বললেন, আমি অবশ্য তোমাদের অপেক্ষা আল্লাহকে অধিক ভয় করি এবং তাঁর সীমানাসমূহকে তোমাদের অপেক্ষা অধিক জানি। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

৬৩০

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا أَنَّهَا قَالَتْ إِنْ كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيُقَبِّلُ بَعْضَ أَزْوَاجِهِ وَهُوَ صَائِمٌ ثُمَّ ضَحِكَتْ.

উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর কোন এক সহধর্মিনীকে চুমু খেতেন, অথচ তিনি রোযাদার। তারপর তিনি হাসলেন। (বুখারী ১৯২৮, মুসলিম ১১০৬)

হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

 সরাসরি

৬৩১

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ أَنَّ عَاتِكَةَ ابْنَةَ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ امْرَأَةَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ كَانَتْ تُقَبِّلُ رَأْسَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ وَهُوَ صَائِمٌ فَلَا يَنْهَاهَا.

বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ

উমার ইবনু খাত্তাব (রা)-এর স্ত্রী আতিকা বিনত সাঈদ (রা) উমার ইবনু খাত্তাব (রা)-এর মাথায় চুমু খেতেন, অথচ তিনি রোযাদার। তবুও তিনি তাঁকে নিষেধ করতেন না। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

৬৩২

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي النَّضْرِ مَوْلَى عُمَرَ بْنِ عُبَيْدِ اللهِ أَنَّ عَائِشَةَ بِنْتَ طَلْحَةَ أَخْبَرَتْهُ أَنَّهَا كَانَتْ عِنْدَ عَائِشَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَدَخَلَ عَلَيْهَا زَوْجُهَا هُنَالِكَ وَهُوَ عَبْدُ اللهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ وَهُوَ صَائِمٌ فَقَالَتْ لَهُ عَائِشَةُ مَا يَمْنَعُكَ أَنْ تَدْنُوَ مِنْ أَهْلِكَ فَتُقَبِّلَهَا وَتُلَاعِبَهَا فَقَالَ أُقَبِّلُهَا وَأَنَا صَائِمٌ قَالَتْ نَعَمْ.

আয়েশা বিন্ত তালহা (র) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহধর্মিনী আয়েশা (রা)-এর নিকট ছিলেন। সেখানে তাঁর স্বামী প্রবেশ করলেন। তিনি হলেন আবদুল্লাহ্ ইবনু আবদুর রহমান ইবনু আবূ বক্‌র সিদ্দীক (রা)। তিনি রোযাদার ছিলেন। আয়েশা (রা) তাঁকে বললেন, তোমাকে তোমার পরিবারের কাছে যেতে এবং তাকে চুমু খেতে ও তার সাথে খেল-তামাশা করতে কিসে বাধা দিয়েছে ? তিনি বললেন, আমি তাঁকে চুমু খাই কিভাবে, আমি যে রোযাদার! তিনি (আয়েশা রা.) বলেন, হ্যাঁ (রোযাদার হয়েও তা করতে পার)। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

৬৩৩

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ وَسَعْدَ بْنَ أَبِي وَقَّاصٍ كَانَا يُرَخِّصَانِ فِي الْقُبْلَةِ لِلصَّائِمِ.

বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ

আবূ হুরায়রা ও সা’দ আবি ওয়াক্কাস (রা) রোযাদারের জন্য চুমু খাওয়ার অনুমতি দিতেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

পরিচ্ছেদঃ ৬

রোযাদারের চুমু খাওয়ার ব্যাপারে কঠোরতা

৬৩৪

– ৬৪৭-حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عَائِشَةَ زَوْجَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَتْ إِذَا ذَكَرَتْ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقَبِّلُ وَهُوَ صَائِمٌ تَقُولُ وَأَيُّكُمْ أَمْلَكُ لِنَفْسِهِ مِنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.

বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ

মালিক (র)-এর নিকট রেওয়ায়ত পৌঁছেছে যে, নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহধর্মিনী আয়েশা (রা) যখন উল্লেখ করতেন যে, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) চুমু খেতেন, তখন (তিনি আয়েশা রা.) বলতেন, তোমাদের চাইতে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) অধিক ক্ষমতা রাখেন নিজের নফসের উপর। [১] (বুখারী ১৯২৭, মুসলিম ১১০৬, তবে ইমাম মালিক কর্তৃক বর্ণিত হাদীসের সনদে انقطاع তথা বিচ্ছিন্নতা রয়েছে)

১৭قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك قَالَ هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ قَالَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْر لَمْ أَرَ الْقُبْلَةَ لِلصَّائِمِ تَدْعُو إِلَى خَيْرٍ.

উরওয়াহ ইবনু যুবায়র (র) বলেন, রোযাদারের জন্য চুমু খাওয়া কোন মঙ্গলের দিকে আহ্বান করে বলে আমি মনে করি না।

[১] নিজের নফস ও প্রবৃত্তির উপর তিনি সর্বাপেক্ষা ক্ষমতাবান ব্যক্তি।

হাদিসের মানঃ অন্যান্য

৬৩৫

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عَبَّاسٍ سُئِلَ عَنْ الْقُبْلَةِ لِلصَّائِمِ فَأَرْخَصَ فِيهَا لِلشَّيْخِ وَكَرِهَهَا لِلشَّابِّ.

বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইবনু আব্বাস (রা)-কে রোযাদারের চুমু খাওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। তিনি বৃদ্ধের জন্য অনুমতি দেন। আর যুবকের জন্য মাকরূহ বলেন। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

[১] এতে বিপদের আশংকাই বেশি, এই সময় এমন কাজও করে বসতে পারে যাতে রোযা ভঙ্গ হয়ে যায় এবং কাফফারাও দিতে হয়।

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

৬৩৬

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَنْهَى عَنِ الْقُبْلَةِ وَالْمُبَاشَرَةِ لِلصَّائِمِ.

বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইবনু উমার (রা) রোযাদারের জন্য চুমু খাওয়া এবং স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়াকে নিষেধ করতেন। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)

[১] মিলিত হওয়ার অর্থ সঙ্গমে যেভাবে মিলিত হয় সেভাবে মিলিত হওয়া, সঙ্গম হোক বা না হোক।

হাদিসের মানঃ নির্ণীত নয়

 সরাসরি

পরিচ্ছেদঃ ৭

প্রবাসে রোযা রাখা

৬৩৭

حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُتْبَةَ بْنِ مَسْعُودٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ إِلَى مَكَّةَ عَامَ الْفَتْحِ فِي رَمَضَانَ فَصَامَ حَتَّى بَلَغَ الْكَدِيدَ ثُمَّ أَفْطَرَ فَأَفْطَرَ النَّاسُ وَكَانُوا يَأْخُذُونَ بِالْأَحْدَثِ فَالْأَحْدَثِ مِنْ أَمْرِ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.

আবদুল্লাহ্ ইবনু আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মক্কা বিজয় বৎসরে রমযান মাসে মক্কার দিকে সফরে বের হলেন এবং রোযা রাখলেন। কাদীদ নামক স্থানে পৌঁছালে পর তিনি রোযা ভঙ্গ করলেন এবং তাঁর সাথে অন্যরাও রোযা ভঙ্গ করলেন। আর তাঁরা রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হুকুম হতে যা সদ্য অতঃপর যা অতি সদ্য তা গ্রহণ করতেন। (অর্থাৎ যে কোন নূতন হুকুম পাওয়া বা শোনামাত্রই গ্রহণ করতেন)। (বুখারী ১৯৪৪, মুসলিম ১১৩)

হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

Leave a Comment